পটিয়া প্রতিনিধি:
পটিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্যাট ইনামুল হাছান বলেছেন, মাঠ পর্যায়ে সরকারের একজন প্রতিনিধি হিসেবে সহকারী কমিশনারদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্রের সম্পত্তির সংস্কার,সংরক্ষন ও রক্ষণাবেক্ষণ করা।
পটিয়ার প্রশাসনিক ঐতিহ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকেই পটিয়া মহাকুমা প্রশাসনিক মর্যাদা লাভ করে। সে কারণে পটিয়ার আলাদা একটা প্রশাসনিক মর্যাদা আছে। খাসমহলে অবস্থিত পটিয়া ভূমি অফিস শত বছরের ঐতিহ্য নিয়ে বিশাল জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রায় ৪ একর ভূমির উপর পটিয়া ভূমি অফিস, মসজিদ, পুকুর ও বাড়ি রয়েছে। এই এলাকাটির সীমানা প্রাচীর না থাকায় অফিস ও বাড়িগুলোতে বসবাসকারী সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পরিবারের জন্য নিরাপদ নয়।
তাছাড়া দক্ষিন,পূর্ব ও পশ্চিমাংশে কিছু এলাকা বেদখল হয়ে গেছে। পটিয়া ভূমি অফিসের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি বৃহস্পতিবার তাঁর কার্যালয়ে পটিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, প্রবীণ সাংবাদিক হারুনুর রশিদ সিদ্দিকী, এটিএম তোহা, আবদুল হাকিম রানা, এসএমএকে জাহাঙ্গীর, নুরুল ইসলাম, বিকাশ চৌধুরী, আবেদুজ্জামান আমিরী, নুর হোসেন, গোলাম কাদের, ফারুকুর রহমান বিনজু, সুজিত দত্ত, তাপস দে আকাশ, কামরুল ইসলাম, রবিউল আলম ছোটন, মহিউদ্দিন প্রমূখ। সহকারী কমিশনার ভূমি ইনামুল হাসান গণমাধ্যম কর্মীদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করে বলেন, কারো সাথে বিরোধ নয়, সুসম্পর্ক নিয়ে থাকতে চান। ভূমি অফিসের যেকোন নিউজ করার সময় তার বক্তব্য নেয়ার আহবান জানান।